আজহার কমফোর্ট কমপ্লেক্স (৫ম তলা), গ-১৩০/এ প্রগতি সরণি, মধ্যবাড্ডা, ঢাকা-১২১২
জয়পুরহাটে পাটের দাম ভালো পেয়ে কৃষকের মুখে হাসি
পৃথিবীতে প্রায় তিন লক্ষ প্রজাতির মাশরুম থাকলেও এর মধ্যে প্রায় দুই লক্ষ নব্বই হাজার প্রজাতির খাওয়ার অনুপোযোগী। গবেষনা করে দেখা গেছে তিন লক্ষ প্রজাতির মাশরুমের মধ্যে মাএ দশ হাজার প্রজাতি খাওয়ার উপযোগী।
পুরুষদের পাশাপাশি মহিলারা ঘরে বসে মাশরুম চাষ করে স্বাভলম্বী হতে পারে।মাশরুম চাষের স্থান নির্বাচনের ক্ষেত্রে কিছু কিছু দিক লক্ষ্য করতে হবে যেমন-আলোহীন স্যাঁতসেঁতে পরিবেশ দরকার,পর্যাপ্ত অক্সিজেন চলাচল করতে পারে এমন স্থান মাশরুম চাষ করার জন্য নির্বাচন করতে হবে।
বর্তমানে যে সব প্রজাতির মাশরুম বানিজ্যিকভাবে চাষ করা হয় সে গুলো হলো-গুটি here বা বাটন মাশরুম, ঋষি মাশরুম, মিল্ক হোয়াইট মাশরুম, স্ট্র মাশরুম, ওয়েস্টার মাশরুম।
অন্য দুপাশ থেকে অত:পর একইভাবে চেছে দিয়ে পানি স্প্রে করলে নতুনভাবে মাশরুম উৎপাদন হবে।
বাড়িতে ব্যবহারের জন্য মাশরুম চাষের প্রক্রিয়াটি কঠিন নয় এবং খুব কম জায়গা প্রয়োজন। বাড়িতে সফল মাশরুম চাষের চাবিকাঠি হল সঠিক ধরনের মাশরুম নির্বাচন করা, প্রয়োজনীয় উপকরণ প্রাপ্ত করা এবং নির্দেশাবলী সঠিকভাবে অনুসরণ করা।
মাশরুমের পরিমিত পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট ও যথেষ্ট আঁশ (৮-১০%) থাকে। এতে স্টার্চ নেই। শর্করার পরিমাণ কম বিধায় বহুমূত্র রোগীদের জন্য মাশরুম আদর্শ খাবার।
মাশরুমের ধরণের উপর নির্ভর করে, অভ্যন্তরীণ চাষ, বহিরঙ্গন চাষ এবং ব্যাগ বা কিট ব্যবহার সহ চাষের বিভিন্ন পদ্ধতি উপলব্ধ রয়েছে।
অতিরিক্ত গরম স্থান মাশরুম চাষের জন্য উপযোগী নয়। মাশরুম চাষ করার জন্য অনেক পানির প্রয়োজন হয়।স্পনগুলোতে নিয়মিত পানি স্প্রে করে স্যাঁতসেতে রাখতে হবে।
বীজের উপরে আবার খড় দিতে হবে আবার খড়ের উপর বীজ, কম করে সাত-আটটা স্তর একইরকম ভাবে তৈরি করে পলিব্যাগের মুখ কয়েকটা প্যাঁচ কষে বন্ধ করে দিতে হবে। প্রত্যেকবার খড় বিছানোর সময় খেয়াল রাখতে হবে, যাতে কিছুতেই খড়ের ফাঁক দিয়ে হাওয়া না ঢোকে। তারই জন্য স্তর করার জন্য হাত দিয়ে চেপে চেপে খড় বিছাতে হবে।
কম চর্বি, কোলোস্টেরকমুক্ত এবং লিনোলেয়িক এসিড সমুদ্ধ হওয়ায় মাশরুম হৃদরোগীদের জন্যও খুব উপকারী।
you end up picking the matters of one's curiosity and we will mail you handpicked news and most recent updates based upon your choice.
অয়েস্টার মাশরুম চাষের জন্য মূলত তিন ধরনের উপকরণ দরকার। স্পন অর্থাৎ মাশরুমের বীজ, খড় এবং পলিথিনের ব্যাগ। এই তিনটি উপকরণ মজুদ থাকলেই মাশরুমের চাষ অনেকাংশে সহজ হয়ে যায়।
নিয়মিত মাশরুম থেকে শারিরীক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি হয়। রক্ত সঞ্চালণ বৃদ্ধি পায় এবং সর্দি, কাশি দূর হয়।